আইসিসি মেনস টি২০ ওয়ার্ল্ড কাপে আয়ারল্যান্ডের শীর্ষ ১০ স্কোর তাদের শক্তিশালী ব্যাটিং দক্ষতা প্রদর্শন করে। বিভিন্ন টুর্নামেন্টে তাদের চমৎকার রান সংগ্রহ তাদের প্রতিযোগিতামূলক ক্ষমতা তুলে ধরে, যা টি২০ ক্রিকেটে তাদের অবস্থানকে দৃঢ় করেছে।
5. ১৫৪/৫ আয়ারল্যান্ড বনাম ওমান, ধর্মশালা- ২০১৬
২০১৬ সালে ধরমশালায় ওমান একটি চমকপ্রদ জয় তুলে নিয়েছিল, আয়ারল্যান্ডের ১৫৪/৫ রান মাত্র দুটি বল বাকি থাকতে তাড়া করে। মাঝখানে কিছুটা বিপদ থাকলেও আমির আলির গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসের কারণে ওমান আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক বিজয় অর্জন করে।
4. ১৫৭ আয়ারল্যান্ড বনাম ইংল্যান্ড, মেলবোর্ন- ২০২২
আয়ারল্যান্ড ১৫৭ রান করে, অধিনায়ক বলবির্নি ৬২ রান করেন, কিন্তু মেলবোর্নে ২০২২ সালে ২৫ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে ধস নামে। মালানের ৩৫ রান সত্ত্বেও, ইংল্যান্ড ১০৫/৫ ডিএলএস অনুযায়ী হেরে যায়, যেখানে লিটল ২-১৬ উইকেট নেন। আয়ারল্যান্ডের এই জয় ২০১১ সালের বিশ্বকাপে কেভিন ও’ব্রায়েনের অসাধারণ পারফরম্যান্সের প্রতিধ্বনি তুলে ধরে, যখন তারা ইংল্যান্ডকে চমকে দিয়েছিল।
3. ১৬৪/৭ আয়ারল্যান্ড বনাম জিম্বাবুয়ে, সিলেট- ২০১৪
সিলেটে ২০১৪ সালে আয়ারল্যান্ড জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মাত্র তিন উইকেটে জয় লাভ করে, ১৬৩ রান তাড়া করে ১৬৪/৭ স্কোর করে। পল স্টার্লিংয়ের ৬০ রানের ইনিংস শক্ত ভিত গড়ে দেয়, এবং জর্জ ডকরেলের ২-১৮ বোলিং পারফরম্যান্স জিম্বাবুয়ের ১৬৩/৫ স্কোরের বিরুদ্ধে সাফল্য আনে। জিম্বাবুয়ের ব্রেন্ডন টেইলরের চমৎকার ৫৯ রানের ইনিংসটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
2. ১৮০/৪ আয়ারল্যান্ড বনাম স্কটল্যান্ড, হোবার্ট- ২০২২
ক্যাম্পফারের অপরাজিত ৭২ এবং ডকরেলের ৩৯ রানে ভর করে আয়ারল্যান্ড ২০২২ সালের হোবার্টে স্কটল্যান্ডকে পরাজিত করে। আয়ারল্যান্ড ১৮০/৪ রান করে, যেখানে স্কটল্যান্ড করেছিল ১৭৬/৫। জোন্সের ৮৬ রানের পরেও ক্যাম্পফারের ২-৯ বোলিং আয়ারল্যান্ডের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
1. ১৮৯/৪ আয়ারল্যান্ড বনাম নেদারল্যান্ড, সিলেট- ২০১৪
নেদারল্যান্ডস সহজেই আয়ারল্যান্ডের ১৮৯/৪ রান তাড়া করে ১৯৩/৪ এ পৌঁছে যায় তাদের টি২০ ম্যাচে। স্টেফান মাইবার্গ ৬৩ এবং টম কুপার ৪৫ রান করে শুরুতেই দারুণ ছন্দ দেখান, আর বেন কুপার অপরাজিত ৪০ রানে দলকে ৩৭ বল বাকি থাকতে জয় এনে দেন।